TOP GUIDELINES OF আলু চাষের পদ্ধতি, NB ARTICLE, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Top Guidelines Of আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Top Guidelines Of আলু চাষের পদ্ধতি, NB Article, আলুর উৎপত্তি ও ইতিহাস এবং চাষের পদ্ধতি,স্বর্ণের ইতিহাস,ব্লগ,

Blog Article

লেখকের মন্তব্যঃ আধুনিক উপায়ে আলু চাষের পদ্ধতি

আগাছা দমন: বীজ বপনের ৬০ দিন পর্যন্ত আলুর ক্ষেত আগাছা মুক্ত রাখতে হয়৷ আলুর জমিতে আগাছা দমন আলাদাভাবে করার প্রয়োজন পড়ে না৷ গাছের গোড়ায় মাটি তুলে দেয়া ও গোঁড়ার মাটি আলগা করে দেয়ার সময়ই আগাছা দমন হয়ে যায়৷

সাব্বির গাইড বিডি এমন একটি ওয়েবসাইট যা অনুসন্ধানকারীকে অনুসন্ধান করতে সাহায্য করে। কোন অনুসন্ধানকারী খুব সহজেই আমাদের ওয়েবসাইটে এসে তার সমস্যার সমাধান পেয়ে থাকেন।

• কিছু দিন পর সরিষার দানার মত রোগ জীবাণু গুটি বা স্কেলেরোসিয়া সৃষ্টি হয়৷

প্রথমেই জমি নির্বাচন। বেলে বা বেলে দো-আঁশ মাটিতে আলু ভালো হয়। সূর্যের আলো প্রচুর পড়ে এমন উঁচু বা মাঝারি উঁচু জমি আলু চাষের জন্য নির্বাচন করা উচিত। জমিতে পানি সেচ দেয়া ও পানি নিষ্কাশনের উপযুক্ত ব্যবস্খা থাকাও প্রয়োজন। এ জন্য জমি সমতল করতে হয়। যেহেতু আলু মাটির নিচের ফসল, তাই জমি গভীর চাষ দিতে হয়। জমি চাষ দেয়ার পর ৭ থেকে ১৫ দিন রোদে ফেলে শুকিয়ে নিতে হয়। এতে মাটির নিচে থাকা বিভিন্ন পোকা, পোকার কিড়া ও পুত্তলী এবং রোগজীবাণু রোদের আলো ও তাপের সংস্পর্শে এসে নষ্ট হয়। আড়াআড়ি চাষ দিয়ে মাটি এমনভাবে here চিকন ও ঝুরঝুরে করতে হয় যেন মাটির মধ্যে বাতাস চলাচল ভালোভাবে করতে পারে, যাতে আলুর টিউবার গঠন কাজটি সহজ হয়। চাষের শেষে জমির সব আগাছা ও আগের ফসলের অবশিষ্টাংশ সংগ্রহ করে দূরে কোথাও পুঁতে বা পুড়িয়ে ফেলতে হয়।

ব্যবস্থাপনা: সুস্থ রোগমুক্ত বীজ ব্যবহার করতে হবে। আলু লাগানোর সময় প্রতি হেক্টরে ৮০-৯০ কেজি হারে স্ট্যাবল ব্লিচিং পাউডার জমিতে প্রয়োগ করতে হবে। পরিমিত মাত্রায় সেচ প্রয়োগ এবং রোগ দেখা দিলে পানি সেচ বন্ধ করতে হবে।

৪। আক্রান্ত টিউবারের গায়ে গাঢ় বাদামি থেকে কালচে বসে যাওয়া দাগ পড়ে৷

যুদ্ধ ও দুর্ভিক্ষের যত ইতিহাসের সাথে আলু জড়িয়ে, বাংলায় কীভাবে এলো?

আলু রোপণের ২-৩ দিন আগে কেটে ছায়াযুক্ত জায়গায় সংরক্ষণ করা হলে কাটা অংশে একটি আবরণ তৈরি হবে।

স্বত্ব: এগ্রিকেয়ারটোয়েন্টিফোর.কম (২০১৭-২০২০)

কাছাকাছি সময়ে কলকাতার পার্শ্ববর্তী কিছু এলাকায় ব্রিটিশরা আলু চাষ করলে বাঙালি খাবারে আলু প্রবেশ করে।

• হিমাগারে আলু নিয়ে যাওয়ার জন্য যাতায়ত খরচ হয় না।

কিন্তু আলুকে ভারতবর্ষের সর্বত্র ছড়াতে কাজ করেছিল ইংরেজরা।

দেশে প্রতি বছর প্রায় ১৫-২০ লক্ষ মেট্রিক টন আলু উৎপন্ন হয়। বাংলাদেশে মোট উৎপাদিত আলুর ৪৮ শতাংশ হিমাগারে সংরক্ষিত হয়। অবশিষ্ট ৫২ শতাংশ আলু কৃষকগণ বাড়িতে সংরক্ষণ করে থাকেন। কিন্তু হিমাগারে এবং বাড়ীতে সুষ্ঠু সংরক্ষণের অভাবে প্রতি বছরই আলু ফসলেই ৫০ কোটি টাকারও বেশী অপচয় হয়।

Report this page